Thursday | 23 October 2025 | Reg No- 06
Epaper | English
   
English | Thursday | 23 October 2025 | Epaper
BREAKING: সহজেই জয় পেল অস্ট্রেলিয়া      ইসরায়েলের পার্লামেন্টে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস      জেনেভা ক্যাম্পে দু'গ্রুপের সংঘর্ষে যুবক নিহত      কয়েকজন উপদেষ্টাকে নিয়ে আপত্তি জামায়াতের, জানালেন প্রধান উপদেষ্টাকে      সেন্টমার্টিন ভ্রমণে মানতে হবে ১২ নির্দেশনা      কোনো অন্যায় চাপের কাছে নতি স্বীকার করবে না নির্বাচন কমিশন: সিইসি      আত্মসমর্পণকারী সেনা কর্মকর্তারা নির্দোষ, অপরাধীরা পালিয়েছে: আইনজীবী      

ফিলিস্তিনের ভবিষ্যৎ দুই-রাষ্ট্র সমাধানের ভিত্তিতে নির্ধারিত হওয়া জরুরি: চীন

Published : Wednesday, 19 February, 2025 at 10:39 AM  Count : 193

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই বলেছেন, গাজা ও পশ্চিম তীর ফিলিস্তিনি জনগণের মাতৃভূমি। এটি কোনো রাজনৈতিক লেনদেনের দর-কষাকষির উপকরণ নয়।  

মঙ্গলবার নিউ ইয়র্কে নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকে ওয়াং ই বলেন, ফিলিস্তিনের ভবিষ্যৎ দুই-রাষ্ট্র সমাধানের ভিত্তিতে নির্ধারিত হওয়া জরুরি। 

তিনি বলেন, গাজা ও পশ্চিম তীর ফিলিস্তিনি জনগণের মাতৃভূমি, কোনো রাজনৈতিক লেনদেনের দর-কষাকষির উপকরণ নয়।  গাজার যুদ্ধ পরবর্তী শাসন ব্যবস্থায় ফিলিস্তিনিদের শাসনের অধিকার নিশ্চিত করা একটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি। 

চীন ফেব্রুয়ারি মাসের জন্য নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্বে থাকায় বৈঠকটি তিনি সভাপতিত্ব করেন। 

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সম্প্রতি একটি বিতর্কিত প্রস্তাব দেন, যেখানে গাজা ভূখণ্ডকে যুক্তরাষ্ট্রের নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার কথা বলা হয় এবং ফিলিস্তিনিদের অন্য দেশগুলোতে সরিয়ে দেওয়ার আহ্বান জানানো হয়।

ট্রাম্পের এই প্রস্তাব বিশ্বজুড়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। ফিলিস্তিনিরা স্পষ্ট ভাবে জানিয়ে দিয়েছেন, তারা নিজেদের মাতৃভূমি ছাড়বেন না। অন্যদিকে, মিসর ও জর্ডান, যাদের সৌদি আরব সমর্থন দিয়েছে, তারা গাজার জনগণকে আশ্রয় দেওয়ার ট্রাম্পের আহ্বান প্রত্যাখ্যান করেছে।  

অন্যদিকে, ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ট্রাম্পের প্রস্তাবের প্রশংসা করেছেন এবং ইসরাইল এটিকে বাস্তবায়নের প্রস্তুতি নিচ্ছে বলে জানিয়েছেন।  

এদিকে, মিশর একটি পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে, যেখানে ফিলিস্তিনিদের বাস্তুচ্যুত না করেই গাজার পুনর্গঠনের ব্যবস্থা করা হবে। এটি ট্রাম্পের প্রস্তাবের পাল্টা উদ্যোগ হিসেবে দেখা হচ্ছে।  

মানবাধিকার সংগঠনগুলো বলছে, ট্রাম্পের পরিকল্পনা মূলত জোরপূর্বক উচ্ছেদ, যা একটি সম্ভাব্য যুদ্ধাপরাধের শামিল। ইউরোপের বেশির ভাগ দেশও এই পরিকল্পনার বিরোধিতা করেছে।  

ওয়াং ই বলেন, কোনো দেশ যদি কূটনৈতিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে অকার্যকর করতে চায়, তবে তা মেনে নেওয়া যায় না। নিরাপত্তা পরিষদকে সংকীর্ণ ভূ-রাজনৈতিক স্বার্থের ঊর্ধ্বে উঠে ঐক্য ও সহযোগিতা নিশ্চিত করতে হবে।

তিনি বলেন, বলপ্রয়োগ, প্রতারণা বা ব্ল্যাকমেইল কূটনৈতিক শিষ্টাচারের পরিপন্থী। নিরাপত্তা পরিষদের অনুমোদন ছাড়াই আরোপিত যেকোনো একতরফা নিষেধাজ্ঞা আইনগত ভিত্তিহীন, অযৌক্তিক এবং সাধারণ জ্ঞানের পরিপন্থি।

-এমএ
সম্পর্কিত   বিষয়:  ফিলিস্তিন   চীন  


LATEST NEWS
MOST READ
Also read
Editor : Iqbal Sobhan Chowdhury
Published by the Editor on behalf of the Observer Ltd. from Globe Printers, 24/A, New Eskaton Road, Ramna, Dhaka.
Editorial, News and Commercial Offices : Aziz Bhaban (2nd floor), 93, Motijheel C/A, Dhaka-1000.
Phone: PABX- 41053001-06; Online: 41053014; Advertisement: 41053012.
E-mail: [email protected], news©dailyobserverbd.com, advertisement©dailyobserverbd.com, For Online Edition: mailobserverbd©gmail.com
🔝
close