Thursday | 23 October 2025 | Reg No- 06
Epaper | English
   
English | Thursday | 23 October 2025 | Epaper
BREAKING: সাইফ ও সৌম্যর রেকর্ড জুটিতে ২৯৭ রানের লক্ষ‍্য দিল বাংলাদেশ      দেশকে এগিয়ে নিতে নির্বাচিত সরকারের প্রয়োজন: মির্জা ফখরুল      টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ      সহজেই জয় পেল অস্ট্রেলিয়া      ইসরায়েলের পার্লামেন্টে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস      জেনেভা ক্যাম্পে দু'গ্রুপের সংঘর্ষে যুবক নিহত      কয়েকজন উপদেষ্টাকে নিয়ে আপত্তি জামায়াতের, জানালেন প্রধান উপদেষ্টাকে      

ঘুমধুমে স্থল বন্দর নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে: সাখাওয়াত হোসেন

Published : Saturday, 8 February, 2025 at 5:41 PM  Count : 252

বান্দরবানেনাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার সীমান্ত সড়ক ও ঘুমধুমের স্থল বন্দর নির্মাণের সম্ভাব্য স্থান পরিদর্শন করেছেন নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন।

শনিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১১টায় ঘুমধুম সীমান্ত সড়ক ও স্থল বন্দরের সম্ভাব্য জায়গা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সাথে এসব কথা বলেন তিনি ।

ড. এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, সীমান্ত সড়ক দেখেছি। স্থল বন্দর নির্মাণের জায়গা দেখেছি। এটি নিয়ে পরিকল্পনা রয়েছে। ভবিষ্যতের দিকে নজর রেখে দেখব, সেখানে একটা স্থল বন্দর করা যায় কি না। কারণ, আগামীতে মিয়ানমারে যাই থাকুক না কেন, আমাদের সঙ্গে রাখাইন রাজ্যের একটা সম্পর্ক আগে ছিল, এখনো আছে এবং থাকবে। রোহিঙ্গারা যেহেতু ওই এলাকার। কাজেই ওটাও দেখব, ভবিষ্যতের জন্য একটা পরিকল্পনা করে রাখব, যাতে ওখানে একটা স্থল বন্দর করা যায়।

তিনি বলেন, মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের সাথে নৌ পথের চেয়ে স্থল পথ সুবিধাজনক। সেহেতো ঘুমধুমের এশিয়ান ট্রান্সরোডটি দু'দেশের জন্য যোগাযোগ ব্যবস্থার জন্য সহজ। টেকনাফে আমাদের একটা বন্দর আছে মিয়ানমারের সঙ্গে, সে জায়গাটি দেখব। আপনারা জানেন মিয়ানমারের সাথে বাণিজ্য ঘাটতি কেন হয়েছিল। ওখানে কিছু আমদানী হয়, মিয়ানমারের অভ্যন্তরে সংঘাতের ঘটনায় বাণিজ্য পণ্য আমদানি কিছুটা হ্রাস পেয়েছিল, সেগুলো পরিস্থিতি সাপেক্ষে স্বাভাবিকতায় ফিরে আসবে। একই সঙ্গে ঘুমধুমে স্থল বন্দর নির্মাণের সম্ভাব্য জায়গায় স্থল বন্দর নির্মাণ বাস্তবায়নে সরকারের পরিকল্পনা রয়েছে।

নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা বলেন, যেটা আরাকান বা রাখাইনের সঙ্গে আমাদের সহজ ল্যান্ড কানেকশন। যেহেতু সেখানে রোহিঙ্গারা ওই এলাকার। কাজেই ওটাও দেখব, ভবিষ্যতের জন্য প্ল্যান করে রাখব, যাতে ওখানে একটা পোর্ট করা যায়। টেকনাফ বন্দরটা আমরা স্থলবন্দর বলি, আসলে এটা স্থলবন্দর না। এটা হয়তো নৌবন্দরে পরিণত হবে অথবা আন্তর্জাতিক কোনো বিষয় থাকলে দেখা যাবে, এটা চিপিএ’র (চট্টগ্রাম পোর্ট অথরিটি) অধীনে হতে পারে।

এ সময় বাংলাদেশ স্থল বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান (অতিরিক্ত সচিব) মানজারুল মান্নান, কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. আবদুল্লাহ ইয়ামিন, কক্সবাজারস্থ ৩৪ বিজিবি'র অধিনায়ক লে: কর্ণেল মো.ফারুক হোসেন খান সহ প্রশাসনের পদস্থ কর্মকর্তা ও সংশ্লিষ্টরা সঙ্গে ছিলেন।

এফআই/এসআর
সম্পর্কিত   বিষয়:  বান্দরবান   নাইক্ষ্যংছড়ি  


LATEST NEWS
MOST READ
Also read
Editor : Iqbal Sobhan Chowdhury
Published by the Editor on behalf of the Observer Ltd. from Globe Printers, 24/A, New Eskaton Road, Ramna, Dhaka.
Editorial, News and Commercial Offices : Aziz Bhaban (2nd floor), 93, Motijheel C/A, Dhaka-1000.
Phone: PABX- 41053001-06; Online: 41053014; Advertisement: 41053012.
E-mail: [email protected], news©dailyobserverbd.com, advertisement©dailyobserverbd.com, For Online Edition: mailobserverbd©gmail.com
🔝
close